বাংলা মহাকাব্যের উদ্ভব ও বিকাশ ধারা বর্ণনা কর। বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ও মধ্যযুগের সাহিত্য ছিল কবিতা নির্ভর। তারপর আধুনিক যুগে পাশ্চাত্য সাহিত্যের প্রভাবে বাংলা সাহিত্যে মহাকাব্যের প্রচলন হয়। উনিশ শতকে বাঙালির জাতীয় জীবনে যে নব জাগরণের সৃষ্টি হয় তা মহাকাব্যের আঙ্গিক ও বিষয়ে দেখা যায়। স্বদেশপ্রেম ও জাতীয়তাবোধ চেতনা মহাকাব্য রচনার পেছনে প্রবহমান ছিল। সাধারণত…
Author: admin
শরৎ সাহিত্যের জনপ্রিয়তার মৌল কারণগুলো শনাক্ত কর।
শরৎ সাহিত্যের জনপ্রিয়তার মৌল কারণগুলো শনাক্ত কর। বাংলা কথাসাহিত্যে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৭৬-১৯৩৮) অপরাজেয় কথাসাহিত্যিক হিসেবে পরিচিত। যে কোন সময়ের বিবেচনায় শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। তিনি ছোটগল্প ও উপন্যাস রচনায় যে দক্ষতা দেখিয়েছেন তা আর কোন ঔপন্যাসিক দেখাতে পারেন নি। তাঁর বেশিরভাগ গল্প ও উপন্যাস পারিবারিক ও সামাজিক বিষয়কে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে।…
বাংলা গদ্য সাহিত্যের বিকাশে রাজা রামমোহন রায়ের অবদান মূল্যায়ন কর।
বাংলা গদ্য সাহিত্যের বিকাশে রাজা রামমোহন রায়ের অবদান মূল্যায়ন কর। বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ও মধ্যযুগের সাহিত্য ছিল কবিতা নির্ভর। বাংলা গদ্যসাহিত্য আধুনিক যুগের সৃষ্টি। ১৫৫৫ সালে কুচবিহারের রাজা আসামের রাজার নিকট একটি পত্র লেখেন। এটাই বাংলা ভাষার গদ্যের প্রথম নিদর্শন। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর ইংরেজদের প্রচেষ্টায় বাংলা গদ্য আস্তে আস্তে উন্নতি সাধন…
বাংলা প্রবন্ধ সাহিত্যের ধারায় প্রমথ চৌধুরীর অবদান মূল্যায়ন কর।
বাংলা প্রবন্ধ সাহিত্যের ধারায় প্রমথ চৌধুরীর অবদান মূল্যায়ন কর। বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ও মধ্যযুগের সাহিত্য ছিল কবিতা নির্ভর। বাংলা প্রবন্ধসাহিত্য আধুনিক যুগের সৃষ্টি। ১৫৫৫ সালে কুচবিহারের রাজা আসামের রাজার নিকট একটি পত্র লেখেন। এটাই বাংলা ভাষার গদ্যের প্রথম নিদর্শন। বাংলা সাহিত্যে গদ্য প্রচলনের সঙ্গে সঙ্গে প্রবন্ধ সাহিত্যের উদ্ভব ঘটে। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর…
বাংলা গদ্যের জনক হিসেবে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অবদান মূল্যায়ন কর।
বাংলা গদ্যের জনক হিসেবে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অবদান মূল্যায়ন কর। বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ও মধ্যযুগের সাহিত্য ছিল কবিতা নির্ভর। বাংলা গদ্যসাহিত্য আধুনিক যুগের সৃষ্টি। ১৫৫৫ সালে কুচবিহারের রাজা আসামের রাজার নিকট একটি পত্র লেখেন। এটাই বাংলা ভাষার গদ্যের প্রথম নিদর্শন। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর ইংরেজদের প্রচেষ্টায় বাংলা গদ্য আস্তে আস্তে উন্নতি সাধন করে। বাংলা…
ভারতচন্দ্র নাগরিক কবি-আলোচনা কর। 221003
ভারতচন্দ্র নাগরিক কবি-আলোচনা কর। অথবা, (লৌকিক জীবনধারা/মধ্যযুগের প্রথম নাগরিক কবি/নাগরিক রস বিধৃত) বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসকে তিনটি যুগে ভাগ করা যায়। প্রাচীন যুগ, মধ্যযুগ ও আধুনিক যুগ। মধ্যযুগের একজন গুরুত্বপূর্ণ কবি ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর (১৭১২-১৭৬০)। তিনি মধ্যযুগের সর্বশেষ বিখ্যাত কবি। ব্যক্তিগত জীবনেরও তিনি আধুনিক মনের মানুষ ছিলেন। সাহিত্যেও আধুনিকতার ছাপ পড়েছে। তিনি অন্নদা মঙ্গলকাব্য রচনা করেছেন…
আলাওলের পদ্মাবতী কাব্য অবলম্বনে সিংহল দ্বীপের বর্ণনা দাও। 221003
আলাওলের পদ্মাবতী কাব্য অবলম্বনে সিংহল দ্বীপের বর্ণনা দাও। উমধ্যযুগের রোমাান্টিক প্রণয়োপাখ্যানের মধ্যে ‘পদ্মাবতী’ একটি অন্যতম কাব্যগ্রন্থ। এটি একটি সার্থক ও সফল রোমাান্টিক প্রণয়োপাখ্যান। এ কাব্যের মূল রচয়িতা হিন্দি ভাষার কবি মাালিক মুহম্মদ জায়সী। পরবর্তীতে বাংলায় অনুবাদ করেছেন মহাকবি আলাওল। গ্রহণ, বর্জন আর সংযোজনের মধ্য দিয়ে তিনি ‘পদ্মাবতী’ কাব্যটিকে নতুন রূপ দান করেছেন। এ কাব্যে সিংহল…
ভাড়ুদত্ত চরিত্রটি বিশ্লেষণ কর। 211003
ভাড়ুদত্ত চরিত্রটি বিশ্লেষণ কর। অথবা, (নায়ক চরিত্র অপেক্ষা খল চরিত্র শ্রেষ্ঠ / ভাড়–দত্ত খল হয়েও অসাধারণ / অপ্রধান চরিত্র / চরিত্র চিত্রণে কবির দক্ষতা) । মধ্যযুগের সাহিত্যে মঙ্গলকাব্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ শাখা। বাংলা সাহিত্যে অনেক মঙ্গলকাব্য রয়েছে । তন্মধ্যে চণ্ডীমঙ্গল অন্যতম। এ মঙ্গলকাব্যের একটি বিশেষ অংশের নাম হলো কালকেতু উপাখ্যান। এ উপাখ্যানের কাহিনি সামান্য হলেও…
কালকেতু উপাখ্যান অবলম্বনে মুকুন্দ্ররাম চক্রবর্তীর সমাজ সচেতনার পরিচয় দাও।
কালকেতু উপাখ্যান অবলম্বনে মুকুন্দ্ররাম চক্রবর্তীর সমাজ সচেতনার পরিচয় দাও। মধ্যযুগের দেবদেবী নির্ভর বাংলা সাাহিত্য কবি কঙ্কণ মুকুন্দরাম চক্রবর্তীর কালকেতু উপাখ্যান এক বাস্তবধর্মী ও জীবনবাদী কাব্য। গভীর জীবনবোধ, সূক্ষ্ণ অন্তর্দৃষ্টি ও ব্যাপক অভিজ্ঞতার দ্বারা কবি এতে তৎকালীন সমাজ জীবনের বাস্তব ছবি অঙ্কন করেছেন। বস্তুত, কালকেতু উপাখ্যানে বাঙাালির গার্হস্থ্যজীবন তথা গ্রামীণ সমাজের বাস্তব রূপ প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে।…
মঙ্গলকাব্য কী? মধ্যযুগের মঙ্গলকাব্যের ধারার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।
মঙ্গলকাব্য কী? মধ্যযুগের মঙ্গলকাব্যের ধারার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। মঙ্গলকাব্য মধ্যযুগের বাংলা সাাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ ও প্রধান ধারা। দেব দেবীর মাহাত্ম্যলীলা ও পুজা প্রচারের কাাহিনি এতে স্থান পেয়েছে। মঙ্গল শব্দটির সাথে শুভ ও কল্যাণের বিষয়টি জড়িত রয়েছে। বৈশিষ্ট্যের বিচারে মঙ্গল কাব্যগুলোকে পৌরাাণিক ও লৌকিক-এই দুই শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায়। প্রশ্নানুসারে মঙ্গলকাব্য ধারার সংক্ষিপ্ত পরিচয় তুলে ধরা…










